শুভ বিজয়া। মর্ত্য ছেড়ে গজে অর্থাৎ হাতিতে করে কৈলাসে ফিরলেন দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গা। টানা পাঁচ দিন মৃন্ময়ীরূপে মণ্ডপে মণ্ডপে থেকে দশমীর দিন তিনি ফিরে গেলেন কৈলাসে স্বামী শিবের সান্নিধ্যে।
অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে শুভ ও কল্যাণ এবং দেশ,জাতি তথা পুরোবিশ্বকে করোনামুক্তির আকাঙ্ক্ষা নিয়ে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটলো হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার।
শাস্ত্র অনুযায়ী শাপলা, শালুক আর বলিদানের মাধ্যমে পূজিত হয়েছেন দেবী দূর্গা। আজ ঢাকের বোলে নিবেদিত হচ্ছে ‘ঠাকুর থাকবে কতক্ষণ ঠাকুর যাবে বিসর্জন’!
সনাতন ধর্ম মতে বোধনে ‘অরুণ আলোর অঞ্জলি নিয়ে দেবী দুর্গার আগমন ঘটে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জেলা প্রশাসন থেকে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই রাজবাড়ী সদরের সবগুলো পূজামন্টপ গুলোতে সিদুর খেলা শেষে দেবী মূর্তির সম্পন্ন বিসর্জন হয়।