স্টাফ রিপোর্টারঃ
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর চিহৃত সুদখোর আসাদুজ্জামান নয়নের বাবা ও ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদুর রহমান মানুকে গত মঙ্গলবার সন্ধায় কে বা কাহারা গণপিটুনি দিয়েছে। কিন্তু বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে সুদখোরের খপ্পরে সর্বশান্ত ব্যবসায়ীদের জড়িয়ে স্থানীয় পত্রিকার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। তবে ব্যবসায়ীরা দাবি করেন, তাঁদের ফাঁসাতে মিথ্যে অভিযোগ করছে নয়নের পরিবার।
বুধবার বিকেলে কুমারখালী ইকোপার্কে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে এমন দাবি করেন ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীরা হলেন দুর্গাপুর গ্রামের মৃত লিয়াকত আলীর ছেলে মো. শরিফুল ইসলাম, বাঁখই মহব্বতপুর গ্রামের মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে মো. শামীম রেজা ও আফিল উদ্দিনের ছেলে মো. মান্নান, দুর্গাপুর গ্রামের মনসুর আলীর ছেলে মো. হাবিবুর রহমান, কুন্ডুপাড়ার আশরাফ আলীর ছেলে মো. সুরুজ আলী।
প্রতিবাদ সভায় ভুক্তভোগীরা বলেন, নয়নের বাবার উপর কে বা কাহারা হামলা চালিয়েছে সে সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা। তারপরও আমাদের নাম জড়িয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা,ভিত্তিহীন ও বানোয়াট।মূলত নয়নের বিচারের দাবীকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করতে তৃতীয় পক্ষও এমন ঘটনা ঘটাতে পারে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাহমুদুর রহমান মানুর ছেলে আসাদুজ্জামান নয়নের সুদে কারবারির ক্ষপ্পরে পরে সর্বশান্ত হয়ে ভিটা বাড়ি ছেড়েছে উপজেলার বেশ কয়েকজন ভুক্তভোগী। নয়নের বাবা মানুর কাছে এবিষয়ে ভুক্তভোগীরা একাধিকবার বিষয়টি সমাধানের কথা বলেও কোন কাজ না হওয়ায় মানুর উপড় এই হামলার ঘটনা ঘটতে পারে বলে করছে স্থানীয়রা।
এই ঘটনায় মানুর ছেলে নয়নের সুদে কারবারি ক্ষপ্পরে পরে বাস্তুহারা ভুক্তভোগীদের দায়ী করে নাম দিয়ে স্থানীয় পত্রিকায় হামলার সংবাদ প্রকাশিত হয়।